ন্যানো টেকনোলজি কি?

ন্যানোটেকনোলজি

ন্যানো শব্দটি গ্রিক nanos শব্দ থেকে এসেছে যার অভিধানিক অর্থ হলো খাটো বা জাদুকরী ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষুদ্রাকৃতির প্রাণী। কিন্তু এটি মাপের একক হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ফ্রান্স জাতীয় পরিষদ একক গুলোকে সাধারণভাবে ব্যবহারের জন্য কমিটি গঠন করে এবং তারাই প্রথম ডেসিম্যাল কিংবা দশ একক এর ম্যাট্রিক্স পদ্ধতির প্রস্তাব করেন এবং দৈর্ঘ্যে একক মিটার এর সূচনা করেন। মিটার

আতশবাজি-পটকা ক্ষতিকর কেন?

স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে, বাজি-পটকা থেকে উৎপন্ন লেড বা সীসার অক্সাইডের বিষক্রিয়ায় রক্ত শূন্যতা, দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অসাড়তা প্রভৃতি রোগ হতে পারে। অ্যান্টিমনি দূষণের ফলেও অনেকটা এরকম হয়ে থাকে। আর্সেনিক দূষণের ফল দুরারোগ্য চর্ম রোগ (চুলকানি) এবং যকৃতের রোগ হতে পারে। শরীরবিদদের মতে, আর্সেনিকের বিষক্রিয়া শরীরের প্রভূত ক্ষতি সাধন করতে পারে। ম্যাগনেসিয়াম প্রভৃতি ধাতু আমাদের জৈব-রাসায়নিক প্রক্রিয়া

ক্রায়োসার্জারি কি?

০১. ফোস্কা পড়তে পারে। ০২. ইনফেকশন হতে পারে। ০৩. অল্প রক্তক্ষরণ হতে পারে। ০৪. হালকা ব্যাথা হতে পারে। ০৫. লিভার বা ফুসফুসের নরমাল স্ট্রাকচার নষ্ট হতে পারে। ০৬. ফুসফুস সার্জারির সময় ফুসফুস বিনষ্ট করতে পারে। ০৭. কোন কোন ক্ষেত্রে মলদ্বারের ক্ষতিসাধন করে।

কেন বই পড়া উচিত?

০১. বই পড়লে মস্তিষ্ক সচল থাকেঃ বই পড়ার মাধ্যমে মস্তিষ্ককে সচল রাখলে মস্তিস্ক কখনোই তার ক্ষমতা হারাবে না তাই বই পড়া ও চর্চার মাধ্যমে নিয়মিত ব্যায়াম করে মস্তিস্ককে শক্তিশালী ও সজীব রাখা যায়। ০২. বই পড়লে মানসিক চাপ হ্রাস পায়ঃ অনেকে মানসিক চাপ কমাতে ব্যায়ামের আশ্রয় নেয়, কেউ কেউ আবার যোগব্যায়াম করে থাকেন কিন্তু মানসিক

ঘুম না হলে কী করণীয়? 

sleep

ঘুম আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ন এবং জরুরী একটি বিষয় কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে আমাদের অনেকেরই একটি সমস্যা দেখা দিচ্ছে ঘুম নিয়ে সেটি হচ্ছে রাতে ঘুমাতে চাইলেও ঘুম না আসা। অনেকে প্রশ্ন থাকে যে, রাতে দ্রুত ঘুমাতে চেস্টা করি কিন্তু ঘুম আসে না, আমার করনীয় কি? কিভাবে আমি রাতে পরিপূর্ন ভাবে ঘুমাতে পারি? এই সকল প্রশ্নের

কীভাবে রিডার্স ব্লক থেকে মুক্তি মিলবে?

রিডার্স ব্লক থেকে মুক্তি পাওয়ার অনেক উপায় আছে। তবে সবার আগে যেটা প্রয়োজন সেটা হলো, নিজের মধ্যে বই পড়ব, এই আত্মবিশ্বাস তৈরি করা। কারণ, অনেক দিন রিডার্স ব্লকে আটকে থাকতে থাকতে অনেকের মধ্যেই বই পড়ার সুপ্ত ইচ্ছেটাই মরে যায়। যা করতে দেওয়া চলবে না। ১. জোর করবেন না:বই পড়ার ক্ষেত্রে প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

রিডার্স ব্লক কী এবং কেন হয়?

হাতের কাছে অনেক বই, অঢেল সময়। কিন্তু পড়তে গেলেই যত সমস্যা। কোনোমতে একটা প্যারাগ্রাফও পার করা সম্ভব হচ্ছে না। এমন কোনো বইপ্রেমী নেই, যিনি কখনো না কখনো এই অদ্ভুত সমস্যার মুখোমুখি হননি। বই পড়তে না পারার এই সমস্যার নাম ‘রিডার্স ব্লক’ বই পড়তে পড়তে হুট করে আটকে যাওয়া সচরাচর ঘটনা। কিন্তু মাসের পর মাস একটি

পরিক্ষার আগে রিভিশন দেয়ার কার্যকরী কৌশল।

পরিক্ষার আগে রিভিশন দেয়ার কিছু কার্যকর কৌশল।

রিভিশন দেয়া হয় না বলে আমাদের স্মৃতি থেকে মুছে যায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তাই, প্রায় সময়ই দেখা যায় আমরা পড়া ভুলে যাওয়া অর্থাৎ মনে রাখতে না পারার মতো সমস্যার সম্মুখীন হই। রিভিশন দেয়াটাকেও কিন্তু একটা শিল্প হিসেবে বিবেচনা করা যায়। কিছু বিশেষ প্রক্রিয়া অবলম্বন করলে আমাদের রিভিশন দেয়াটা হয়ে উঠবে আরো অনেক বেশি কার্যকরী আর

বই পড়ার অভ্যাস কেন জরুরি?

Book

এগারো শতকে দ্য টেল অব গেঞ্জি নামে একটি বই লিখেছিলেন মুরাসাকি শিকিবু। ৫৪ অধ্যায়ে লেখা জাপানি লেখিকার এই বইকে বলা হয় বিশ্বের প্রথম উপন্যাস। এক হাজার বছর পর আজও সেই উপন্যাস মুগ্ধ হয়ে পড়ছেন পাঠক। মুঠোফোন বা ডিজিটাল স্ক্রিনে সব যখন দেখা যায়, হাতের নাগালে যখন লোভনীয় সব সিরিজ আর সিনেমা, তখনো কেন সেকেলে ভাষা

কিভাবে মনযোগ বৃদ্ধি করা যায়?

কিভাবে মনযোগ বাড়ানো অথবা ফোকাস বৃদ্ধি করা যায়?

আপনি যদি আপনার কাজে অমনোযোগী থাকেন অথবা আপনার কাজে বাঁধা দেয় এই ধরনের বিষয় গুলো কোনো ভাবেই এড়িয়ে যেতে না পারেন কিংবা আপনার কাজে কতুটুক অগ্রগতি হচ্ছে সে টি পর্যবের্যবেক্ষণ করতে না পারেন তাহলে আপনার ফোকাস ঠিক করতে মনোযোগ দেয়া উচিত। যে কোনো একটি বিষয়ে বা কাজে মনোনিবেশের শক্তিই হচ্ছে ফোকাস। যে কোনো কাজে সফল