বই পড়ুয়াদের জন্য ১০টি টিপস!

বই

১) বইপড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো পড়ার জন্য বসা! অধিকাংশ মানুষের এই সুযোগটাই হয় না। ২) পড়ার মজা বাড়ানোর একটি কার্যকরী উপায় হলো, বোরিং টপিকের বইগুলো আগে না পড়া। ৩) বই পড়া শুরু করতে চাইলে ‘পড়ুয়া’ হওয়া জরুরী না। বরং বই পড়তে পড়তেই একদিন আপনি পড়ুয়া হয়ে উঠবেন। ৪) নতুন বইয়ের চাইতে সেসব বই

কেন বই পড়া উচিত?

০১. বই পড়লে মস্তিষ্ক সচল থাকেঃ বই পড়ার মাধ্যমে মস্তিষ্ককে সচল রাখলে মস্তিস্ক কখনোই তার ক্ষমতা হারাবে না তাই বই পড়া ও চর্চার মাধ্যমে নিয়মিত ব্যায়াম করে মস্তিস্ককে শক্তিশালী ও সজীব রাখা যায়। ০২. বই পড়লে মানসিক চাপ হ্রাস পায়ঃ অনেকে মানসিক চাপ কমাতে ব্যায়ামের আশ্রয় নেয়, কেউ কেউ আবার যোগব্যায়াম করে থাকেন কিন্তু মানসিক

রিডার্স ব্লক কী এবং কেন হয়?

হাতের কাছে অনেক বই, অঢেল সময়। কিন্তু পড়তে গেলেই যত সমস্যা। কোনোমতে একটা প্যারাগ্রাফও পার করা সম্ভব হচ্ছে না। এমন কোনো বইপ্রেমী নেই, যিনি কখনো না কখনো এই অদ্ভুত সমস্যার মুখোমুখি হননি। বই পড়তে না পারার এই সমস্যার নাম ‘রিডার্স ব্লক’ বই পড়তে পড়তে হুট করে আটকে যাওয়া সচরাচর ঘটনা। কিন্তু মাসের পর মাস একটি

বই পড়ার অভ্যাস কেন জরুরি?

Book

এগারো শতকে দ্য টেল অব গেঞ্জি নামে একটি বই লিখেছিলেন মুরাসাকি শিকিবু। ৫৪ অধ্যায়ে লেখা জাপানি লেখিকার এই বইকে বলা হয় বিশ্বের প্রথম উপন্যাস। এক হাজার বছর পর আজও সেই উপন্যাস মুগ্ধ হয়ে পড়ছেন পাঠক। মুঠোফোন বা ডিজিটাল স্ক্রিনে সব যখন দেখা যায়, হাতের নাগালে যখন লোভনীয় সব সিরিজ আর সিনেমা, তখনো কেন সেকেলে ভাষা