কেন বই পড়া উচিত?

০১. বই পড়লে মস্তিষ্ক সচল থাকেঃ বই পড়ার মাধ্যমে মস্তিষ্ককে সচল রাখলে মস্তিস্ক কখনোই তার ক্ষমতা হারাবে না তাই বই পড়া ও চর্চার মাধ্যমে নিয়মিত ব্যায়াম করে মস্তিস্ককে শক্তিশালী ও সজীব রাখা যায়। ০২. বই পড়লে মানসিক চাপ হ্রাস পায়ঃ অনেকে মানসিক চাপ কমাতে ব্যায়ামের আশ্রয় নেয়, কেউ কেউ আবার যোগব্যায়াম করে থাকেন কিন্তু মানসিক

কীভাবে রিডার্স ব্লক থেকে মুক্তি মিলবে?

রিডার্স ব্লক থেকে মুক্তি পাওয়ার অনেক উপায় আছে। তবে সবার আগে যেটা প্রয়োজন সেটা হলো, নিজের মধ্যে বই পড়ব, এই আত্মবিশ্বাস তৈরি করা। কারণ, অনেক দিন রিডার্স ব্লকে আটকে থাকতে থাকতে অনেকের মধ্যেই বই পড়ার সুপ্ত ইচ্ছেটাই মরে যায়। যা করতে দেওয়া চলবে না। ১. জোর করবেন না:বই পড়ার ক্ষেত্রে প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

রিডার্স ব্লক কী এবং কেন হয়?

হাতের কাছে অনেক বই, অঢেল সময়। কিন্তু পড়তে গেলেই যত সমস্যা। কোনোমতে একটা প্যারাগ্রাফও পার করা সম্ভব হচ্ছে না। এমন কোনো বইপ্রেমী নেই, যিনি কখনো না কখনো এই অদ্ভুত সমস্যার মুখোমুখি হননি। বই পড়তে না পারার এই সমস্যার নাম ‘রিডার্স ব্লক’ বই পড়তে পড়তে হুট করে আটকে যাওয়া সচরাচর ঘটনা। কিন্তু মাসের পর মাস একটি

বই পড়ার অভ্যাস কেন জরুরি?

Book

এগারো শতকে দ্য টেল অব গেঞ্জি নামে একটি বই লিখেছিলেন মুরাসাকি শিকিবু। ৫৪ অধ্যায়ে লেখা জাপানি লেখিকার এই বইকে বলা হয় বিশ্বের প্রথম উপন্যাস। এক হাজার বছর পর আজও সেই উপন্যাস মুগ্ধ হয়ে পড়ছেন পাঠক। মুঠোফোন বা ডিজিটাল স্ক্রিনে সব যখন দেখা যায়, হাতের নাগালে যখন লোভনীয় সব সিরিজ আর সিনেমা, তখনো কেন সেকেলে ভাষা